তৃতীয় ওয়ানডে জয়ের পর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সেখানে ওয়ানডে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্ব নিয়ে সমালোচনার বিষয়টির সঙ্গে তোলা হয় টিম বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্নও।
প্রশ্ন আসে, টেস্ট ক্যাপ্টেন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা? নতুন টেস্ট অধিনায়ক কে হবেন এবং সেটা কবে?
উত্তরে বুলবুল জানান, ‘টেস্ট ক্রিকেটের ক্যাপ্টেন্সিটা আমরা যেটা পলিসি নিয়েছি সেটা হচ্ছে যে আমরা কয়েকজনের সাথে কথা বলব। বোর্ডের পক্ষ থেকে ক্রিকেট অপারেশনস কথা বলবে, যারা সিলেক্টর আছে তারা কথা বলবে এবং যারা কোচিং স্টাফ আছেন টপ তারা কথা বলবেন। কথা বলে যেই কোচ যেই ক্যাপ্টেনটা তারা মনে করবে যে সুইটেবল শুধু না, যে ক্যাপ্টেন হবে তাকেও এগ্রি করতে হবে এবং তারপরে সবাই মিলে বসে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’
নাজমুল হোসেন শান্তকে নাকি অ্যাপ্রোচ করা হয়েছে, এই ধরনের একটা গুঞ্জন আছে। আসলে আপনি কি প্রস্তাব করেছেন শান্তকে?
বিসিবি সভাপতির জবাব, ‘নাহ। আমার সাথে এ ব্যাপারে শান্তর কোনো কথা হয়নি। ‘
আপনি বলেছিলেন যে তিন ফরম্যাটে তিনজন ক্যাপ্টেন থাকবে। মিরাজের এখন ওয়ানডে ক্যাপ্টেন্সি নিয়েই অনেক আলোচনা-সমালোচনা। আপনি কি এখনো ওই স্ট্যান্ডেই আছেন, মানে তিন ফরম্যাটে তিন ক্যাপ্টেন রাখবেন, নাকি সিদ্ধান্ত বদলাবে?
এমন প্রশ্নের উত্তরে বিসিবি প্রধানের ব্যাখ্যা, ‘এরকম কোনো হার্ড অ্যান্ড ফাস্ট রুল নেই যে তিনটে ক্যাপ্টেনই হতে হবে। তবে এর আগে যখন আমরা আলোচনা করেছিলাম যে তিন ফরম্যাটে তিনটে ক্যাপ্টেন হলে সুবিধা কী, অসুবিধা কী। অসুবিধা থেকে সুবিধাই বেশি। আমরা সেটাও প্রেফার করব। তারপরেও দেখব যে বেস্ট এভেলেবেল যে নাকি এই জবটা করতে পারবে। সেটা হতে পারে একজন তিনটা (ফরম্যাট) করতে পারে, একজন দুইটা করতে পারে, একজন তিনটা করতে পারে।’
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, Bangladesherkhela.com এর দায়ভার নেবে না।

