ঘরের মাটিতে যেকোনো দলই কঠিন প্রতিপক্ষ। তার ওপর নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের কাছে টেস্টে কখনও হারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩১ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া সিরিজে তাই প্রোটিয়ারাই এগিয়ে থাকবে। তবে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মুমিনুল হক নিজেদের এগিয়ে রাখতে চান অভিজ্ঞতার বিচারে।
তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিমের মত ক্রিকেটারের উপস্থিতি বাংলাদেশ দলকে অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে এগিয়ে রাখছে। অধিনায়ক মুমিনুল হক, তাইজুল ইসলাম, লিটন দাসের মত পারফর্মাররাও অনেক দিন ধরে খেলছেন। প্রোটিয়ারা যেভাবে ঘরের মাঠের সুবিধা পাবে, একইভাবে অভিজ্ঞতা সুবিধা দেবে বাংলাদেশকে।
এমনটি উল্লেখ করে মুমিনুল বলেন, ‘অভিজ্ঞতায় আমরা একটু হয়ত এগিয়ে থাকব। সুবিধা ওরাও পাবে, ওরা ঘরের মাঠে খেলছে। দুই দলেরই কিছু কিছু সুবিধা থাকবে। বড় জিনিস হলো ৫ দিন ১৫টি সেশন ভালো খেলা। চাপের জিনিসগুলো ভালোভাবে মানিয়ে নিয়ে জেতা গুরুত্বপূর্ণ।’
তবে স্বাগতিক দল যে কন্ডিশন ও চেনা উইকেটের ফায়দা লুটতে মুখিয়ে থাকবে, সে কথাও মনে করিয়ে দিয়েছেন মুমিনুল। তিনি বলেন, ‘যেখানেই খেলুন, স্বাগতিক দল অবশ্যই হোম কন্ডিশনের সুবিধা পাবে। বিপরীতে আমরাও এই সিরিজে অভিজ্ঞতার দিক থেকে একটু সুবিধা পাব। দিনশেষে যারা নিজেদের প্রক্রিয়া ধরে রাখতে পারবে, চাপ কাটিয়ে উঠবে- তারাই সফল হবে।’
ঘরের মাটিতে যেকোনো দলই কঠিন প্রতিপক্ষ। তার ওপর নিজেদের মাটিতে বাংলাদেশের কাছে টেস্টে কখনও হারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩১ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া সিরিজে তাই প্রোটিয়ারাই এগিয়ে থাকবে। তবে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মুমিনুল হক নিজেদের এগিয়ে রাখতে চান অভিজ্ঞতার বিচারে।
নিজের দল নিয়ে মুমিনুল বেশ আশাবাদী। শর্ট বল কিংবা উইকেটের অন্য যেসব চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে, তা টাইগাররা ভালোভাবে সামলাতে পারবেন বলেই বিশ্বাস তার। তিনি বলেন, ‘আমাদের দলে যারা আছে তারা সবাই টেস্ট ম্যাচ খেলা ক্রিকেটার। তো তারা জানে এই চাপটা কীভাবে সামলাতে হবে।’