ফাইনালে কিভাবে দলকে এগিয়ে নিতে হয় তা খুব ভালো করে জানা আছে মার্লন স্যামুয়েলসের। প্রায় চার বছর আগে কলম্বোয় স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে তিনিই ছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের নায়ক। কলকাতায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেই স্মৃতিই ফিরিয়ে এনেছেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। রোববার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয়ে সবচেয়ে বড় অবদান স্যামুয়েলসের। ৬৬ বলে অপরাজিত ৮৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন তিনি।
ম্যাচ শেষে পুরস্কার নেওয়ার সময় স্যামুয়েলস বলেন, “ফাইনাল সম্পর্কে আমি জানি। যখন আমি ফাইনালে খেলি, আমি দলের জন্য এগিয়ে আসি।… এই জয় আমাদের জন্য অনেক কিছু।”
ইডেন গার্ডেন্সে ক্রিস গেইল, লেন্ডল সিমন্স দ্রুত ফিরে যাওয়ার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ অনেক খানি নির্ভর করেছিল স্যামুয়েলসের ওপর। খুব প্রয়োজনের সময় দলকে হতাশ করেননি এই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান।
এর আগে একবারই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১২ আসরের সেই ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দলের ৩৬ রানের জয়ে ৭৮ রানের চমৎকার এক ইনিংস খেলেন স্যামুয়েলস।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ১১ রানে তিন উইকেট হারানো দলটি প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে স্যামুয়েলস ও ডোয়াইন ব্রাভোর ব্যাটে।
স্যামুয়েলস জানান, ভালো সূচনা পেলে তিনি সেটাকে ব্যবহার করতে পারতেন। কিন্তু শুরুতে উইকেট হারানোয় তাকে অন্য পথ ধরতে হয়।
দলকে জয় এনে দেওয়ার পথে ব্রাভো ও কার্লোস ব্র্যাথওয়েটের সঙ্গে দুটি কার্যকর জুটি গড়েন স্যামুয়েলস। তাকে সহায়তা দিয়ে যাওয়ায় দুই সতীর্থরও প্রশংসা করেন দুইবার ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার পাওয়া এই ব্যাটসম্যান।
- ২৫৭ রানের টার্গেট জিম্বাবুয়ের
- জিম্বাবুয়ের জয়ের টার্গেট ২৯১ রান
- টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জিম্বাবুয়ের
- জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিঁটকে গেলেন লিটন
- তামিম এখন আট হাজারে
- লংকান ১০ ক্রীড়াবিদের পলায়ন
- ৪-১ এ সিরিজ জিতলো ভারত
- বড় জয়ে লিগ শুরু বায়ার্নের
- বড় স্কোর গড়েও হার বাংলাদেশের
- শুরুতেই জয় চান তামিম
- লিজেন্ডস লিগে মাশরাফি
- ওয়ানডে সিরিজ জিতলো ভারত
- ওয়ার্নের বাড়ি বিক্রি
- ম্যাথুজের শততম টেস্টের প্রথম দিন ৬ উইকেটে ৩১৫ রান শ্রীলংকার
- দল হিসেবে খেলার লক্ষ্য থাকবে: নূরুল হাসান সোহান
