বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দশম আসরে কোনো দল পাননি সাব্বির রহমান ও মুমিনুল হক। এছাড়া ড্রাফটে নাম লিখিয়েও কোনো দলের নজরে আসতে পারেননি দেশের ক্রিকেটের প্রথম ‘পোস্টার বয়’ মোহাম্মদ আশরাফুল।
রোববার রাজধানীল একটি পাঁচ তারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ-বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট। যেখানে সাত ক্যাটাগরিতে ২০৩ জন দেশি এবং পাঁচ ক্যাটাগরিতে ৪৪৮ জন বিদেশি ক্রিকেটারকে ভাগ করা হয়েছে।
প্লেয়ার্স ড্রাফটে এদিন মোট চারটি রাউন্ডের আট ডাকে নাম ঘোষণা করা হয় দেশি ক্রিকেটারদের। সেই ডাকে অংশ নেয় রংপুর রাইডার্স, সিলেট স্ট্রাইকার্স, ফরচুন বরিশাল, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স, চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স, দুর্দান্ত ঢাকা ও খুলনা টাইগার্স।
প্লেয়ার্স ড্রাফটে এদিন মোট চারটি রাউন্ডের আট ডাকে নাম ঘোষণা করা হয় দেশি ক্রিকেটারদের। এরপর সেই ডাকে অংশ নেন রংপুর রাইডার্স, সিলেট স্ট্রাইকার্স, ফরচুন বরিশাল, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স, চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স, দুর্দান্ত ঢাকা ও খুলনা টাইগার্স।
যেখানে ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনরা দল পেলেও কোনো দল আগ্রহ দেখায়নি মুমিনুল, সাব্বির ও আশরাফুলকে নিয়ে।
বিপিএলের শুরু থেকে নিয়মিত মুমিনুল। বরিশাল, সিলেট, রাজশাহী ও সবশেষ ২০২২ মৌসুমে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে খেলেছিলেন তিনি। কিন্তু ৩১ বছর বয়সী এ ব্যাটারকে নিয়ে এখন আগ্রহ দেখাচ্ছে না কোনো দল। যার কারণে পরপর দুই মৌসুমে দল পেলেন না তিনি।
অন্যদিকে গত মৌসুমেও খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলেছিলেন সাব্বির। কিন্তু এক সময়ের দেশের ক্রিকেটের হার্ডহিটার ব্যাটার হতাশ করেছেন দলকে। ৫ ইনিংসে ৮৫.৭১ স্ট্রাইকরেট ও ৭.৫ গড়ে মাত্র ৩০ রান করেন তিনি। যার কারণে এবার তার প্রতি আগ্রহ দেখায়নি কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি।
আর দেশের ক্রিকেটের প্রথম ‘পোস্টার বয়’ আশরাফুল তো নিষেধাজ্ঞায় পড়ার আগে বিপিএলের প্রাণই ছিলেন। নিষেধাজ্ঞা থেকে ফিরেও ২০১৯ মৌসুমে তিনি খেলেছিলেন চট্টগ্রাম ভাইকিংসের হয়ে। কিন্তু এরপর আর দল পাননি ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। এবারও তাকে নিয়ে আগ্রহ দেখায়নি কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, Bangladesherkhela.com এর দায়ভার নেবে না।