দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যেন একাই লড়লেন মাহমুদউল্লাহ। তিনি বোঝালেন কেন তাকে বিশ্বকাপ দলে নেওয়ার সিদ্ধান্তটা যৌক্তিক ছিল। অথচ তার মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে বিশ্বকাপের আগে স্কোয়াডে রাখা না রাখা নিয়ে নানা রকম জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছিল। কিন্তু রিয়াদ টিকে গেছেন। সেই রিয়াদই এবারের বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সেঞ্চুরি হাঁকালেন।
৩৮২ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে একের পর এক উইকেটের পতন হতে থাকে বাংলাদেশের। রিয়াদ যখন ক্রিজে আসেন তখন দলের রান ৪২; উইকেট নেই ৪টি। তার ক্রিজে আসার কিছুক্ষণ পর লিটন দাসও আউট হয়ে গেলে যেন ‘একাকি সৈনিক’ হয়ে পড়েন রিয়াদ। তবেও তিনি টলে যাননি।
এক প্রান্ত আগলে রেখে প্রোটিয়া বোলারদের বিপক্ষে চোখে চোখ রেখে লড়াই করে গেছেন তিনি।
প্রোটিয়া বোলারদের একের পর এক চার ছয় মেরে ১০৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন রিয়াদ।
এর আগে ২০১৫ বিশ্বকাপেও রিয়াদ সেঞ্চুরি করেছিলেন। সেবার তার জোড়া সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ দুর্দান্ত খেলেছিল। নিজের সম্ভাব্য শেষ বিশ্বকাপে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপটা রাঙিয়ে রাখলেন তিনি।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, Bangladesherkhela.com এর দায়ভার নেবে না।