আভাস পাওয়া যাচ্ছিল আগেই, হয়েছেও তাই। ফর ফিফার বর্ষসেরার পুরস্কার ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ নির্বাচিত হয়েছেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি। তবে এবার হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে আর্লিং হলান্ডের সঙ্গে। দুজনের পয়েন্ট সমান হলেও মেসি বর্ষসেরা হয়েছেন জাতীয় দলগুলোর অধিনায়কের ভোটে প্রথম পছন্দে এগিয়ে থাকায়। তবে শুধু অধিনায়করাই নন , ভোট দিয়েছেন জাতীয় দলগুলোর কোচ, বিভিন্ন দেশের সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি ও সাধারণ ফুটবলভক্তরাও।
অন্যান্য দলগুলোর মতো বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক এবং কোচরাও ফিফা দ্য বেস্টে ভোট দিয়েছেন। ভোট দিয়েছেন দেশের ফুটবল সমর্থক এবং সংবাদকর্মীও।
সেরা খেলোয়াড় নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয় পুরুষ ফুটবল দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া তার প্রথম ভোটটি দিয়েছেন মেসিকেই। এরপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় ভোট দিয়েছেন যথাক্রমে সিটির দুই তারকা হলান্ড ও কেভিন ডি ব্রুইনাকে।
অধিনায়ক জামাল মেসিকে সবার ওপরে রাখলেও কোচ হাভিয়ের ক্যাবরেরা আর্জেন্টাইন মহাতারকাকে সেরা তিনেই রাখেননি। এই স্প্যানিশ কোচের চোখে ২০২৩ সালের সেরা খেলোয়াড় হলান্ড। ক্যাবরেরার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ভোটও গেছে ম্যানচেস্টার সিটির ট্রেবলজয়ী দুই তারকার বাক্সে। বাংলাদেশের কোচের দ্বিতীয় সেরা ভোটটি পেয়েছেন ম্যানসিটির স্বদেশী তারকা রদ্রির বাক্সে। আর তৃতীয় ভোটটি পেয়েছেন জার্মান মিডফিল্ডার ইলকায় গুন্দোয়ান।
সেরা কোচ নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অধিনায়ক ও কোচের ভোট পেয়েছেন একজনই। সিটির কোচ পেপ গার্দিওলাই জামাল ও ক্যাবরেরার পছন্দ।
মেয়েদের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচনে বাংলাদেশ নারী জাতীয় দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনের ভোট তিনটি পেয়েছেন যথাক্রমে হীনতা মিয়াজাওয়া, স্যাম কার ও অ্যালেক্স গ্রিনউড। তবে তাদের কেউই সেরা তিনে জায়গা করে নিতে পারেননি। সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন আইতানা বোনামাতি। এ ক্ষেত্রে প্রথম ভোটটা কাজে লেগেছে নারী দলের কোচ সাইফুল বারী টিটুর। তিনি যে বোনামাতিকেই ভোটটা দিয়েছেন।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, Bangladesherkhela.com এর দায়ভার নেবে না।