ঢাকাTuesday , 17 December 2024
  1. online casino
  2. online casino lebanon
  3. philippines online casino
  4. slovenian online casino
  5. world cup cricket t20
  6. অলিম্পিক এসোসিয়েশন
  7. অ্যাথলেটিক
  8. আইপিএল
  9. আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
  10. আন্তর্জাতিক
  11. আরচারি
  12. এশিয়া কাপ
  13. এশিয়ান গেমস
  14. এসএ গেমস
  15. কমন ওয়েলথ গেমস

জমজমাট ম্যাচে মুশফিক-হৃদয়দের হারাল মুমিনুলরা

Sahab Uddin
December 17, 2024 10:21 pm
Link Copied!

ইনজুরির কারণে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের চলমান টি-টোয়েন্টি সিরিজে নেই নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহীদ হৃদয়। একইভাবে অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম ছিলেন ওই সফরের টেস্ট ও ওয়ানডে দলে। জাতীয় দলের তিন তারকাই আজ (মঙ্গলবার) রাজশাহী বিভাগের হয়ে খেলেছেন এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে। যদিও জমজমাট লড়াইয়ের ম্যাচটিতে তাদের হারিয়ে ৪ রানে জিতেছে মুমিনুল-রাব্বিদের চট্টগ্রাম।

সিলেট একাডেমি মাঠে আগে ব্যাট করে চট্টগ্রাম বিভাগ ৭ উইকেটে ১৯৮ রানের লড়াকু সংগ্রহ গড়ে। সেই লক্ষ্য প্রায় ছুঁয়ে ফেলেছিল তারকাবহুল দল রাজশাহী। শেষ ওভারে তাদের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। কিন্তু ৮ রান নিতেই তারা ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলে। রাজশাহীর ম্যাচটি দিয়ে এবার এনসিএলে প্রথমবার নামলেন মুশফিক (৪৬) ও হৃদয় (৬৯)। দুজনেই গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছেন। তবে জয় হয়েছে ৫২ রান করা মুমিনুলের।

আগে ব্যাটিংয়ে নেমে চট্টগ্রামের শুরুটা ছিল ধীরগতির। মাহমুদুল হাসান জয় ১১ (১০) রান করে আউট হওয়ার পরই তাদের রানের গতি বাড়ে। ‍মুমিনুল ও শাহাদাত হোসেন দীপু মাত্র ৩৩ বলে গড়েন ৭৩ রানের জুটি। ১৫ বলে ২টি চার ও ৩ ছক্কায় ৩৫ রান করে আউট হন দীপু। ১০ রানের ব্যবধানে আউট হন মুমিনুলও। তাকে আউট করতেই বোলিংয়ে আসেন নাজমুল শান্ত। ২ ওভারে ২৩ রান দিলেও মুমিনুলকে আউট করে তিনি মিশনে সফল হয়েছেন।

৩৬ বলে ৫টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৫২ রান করেছেন মুমিনুল। মাঝে চট্টগ্রামের অধিনায়ক ইয়াসির আলি রাব্বি ও সাজ্জাদুল হক রিপন দ্রুত ফিরলেও, ইরফান শুক্কুরের ঝোড়ো ফিফটিতে দল বড় পুঁজি পায়। ২৯ বলে ৮টি চার ও একটি ছক্কায় ৫৪ রান করেন ইরফান। এ ছাড়া নাঈম হাসান ১০ বলে ২০ রান করলে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ গড়ে চট্টগ্রাম। রাজশাহীর হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট শিকার করেন সাব্বির হোসেন।

বড় লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা ভালো হয়নি রাজশাহীর। ইনিংসের চতুর্থ বলেই ৪ রান করে আউট হয়ে যান শান্ত। হাবিবুর রহমান সোহান ২০ বলে ৩টি চার ও ৪ ছক্কায় ৩৯ রান করে সেই ধাক্কা সামাল দিয়েছেন। তবে বড় লক্ষ্য পেরোতে কার্যকর জুটির প্রয়োজন ছিল রাজশাহীর। সেই চাহিদা মিটিয়ে হৃদয়-মুশফিক মিলে গড়েন ১০২ রানের জুটি। মুশফিক ৩১ বলে ৪টি চার ও ২ ছক্কায় ৪৬ রানে বিদায় নিলে কিছুটা শঙ্কায় পড়ে যায় দলটি।

যদিও হৃদয় ক্রিজে থাকায় রাজশাহীর আশাও ভালোভাবেই টিকে ছিল। কিন্তু অল্প সময় পরই তার বিদায়ে শঙ্কা চেপে বসে পুরোপুরি। ৫০ বলে ৩টি চার ও ৬টি ছক্কায় ৬৯ রান করে হৃদয়। শেষের সমীকরণ মেলাতে না পারা রাজশাহী ৭ উইকেটে ১৯৪ রানে থামে। চট্টগ্রামের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নিয়েছেন আহমেদ শরীফ, নাঈম নেন ২ উইকেট।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, Bangladesherkhela.com এর দায়ভার নেবে না।