ঢাকাThursday , 18 April 2024
  1. online casino
  2. online casino lebanon
  3. philippines online casino
  4. slovenian online casino
  5. world cup cricket t20
  6. অলিম্পিক এসোসিয়েশন
  7. অ্যাথলেটিক
  8. আইপিএল
  9. আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
  10. আন্তর্জাতিক
  11. আরচারি
  12. এশিয়া কাপ
  13. এশিয়ান গেমস
  14. এসএ গেমস
  15. কমন ওয়েলথ গেমস

গোলরক্ষক বীরত্বে সিটিকে হারিয়ে সেমিতে রিয়াল মাদ্রিদ

Sahab Uddin
April 18, 2024 3:03 pm
Link Copied!

আন্দ্রে লুনিন। বার্নার্দো সিলভার শটের পর তিনি ফিরিয়ে দিলেন মাতেও কোভাসিচের শটও। মূল ম্যাচের পর টাইব্রেকারেও তার বীরত্বপূর্ণ পারফরম্যান্স, পেনাল্টিতে রিয়াল মাদ্রিদ জিতল ৪-৩ গোলে।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের মতো বড় মঞ্চে বিশ্বকাপ জয়ী আর্জেন্টাইন হুলিয়ান আলভারেজের কাঁধে গুরুদায়িত্ব। লুনিনের বিপক্ষে প্রথম শটটা নিতে হবে তাকে, জালে বল ঢুকাতে কোনো ভুল করলেন না তিনি। কিন্তু রিয়ালের হয়ে লুকা মদ্রিচ ব্যর্থ, তার শট ফিরিয়ে দেন সিটি গোলরক্ষক এডারসন। সিটির হয়ে দ্বিতীয় শট নিতে এগিয়ে যান সিলভা। সোজা লুনিনের দিকে শট নেন তিনি, জায়গায় দাঁড়িয়েই তা ঠেকিয়ে দেন রিয়াল গোলরক্ষক। সিলভার মতো সহজ শট নেননি কোভাসিচ। তার শটটা গিয়েছিল কোনাকুনি। কিন্তু ঝাঁপিয়ে পড়ে তা ফিরিয়ে দেন লুনিন।

এরপর ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন সিটি আর কোনো ভুল করেনি, ফিল ফোডেন ও এডারসন ঠিকই জালের দেখা পান। ভুল করেনি রিয়ালও, জুদে বেলিংহ্যাম, লুকাস ভাসকেজ ও নাচোর পর জাল খুঁজে পান টনি রুডিগারও। তাতে মূল ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র হওয়ার পর পেনাল্টিতে ৪-৩ গোলে জিতে সেমিফাইনালে উঠে ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ।

ঘরের মাঠে ৩-৩ গোলে ড্র করা রিয়াল মাদ্রিদ এর আগে সিটির ডেরায় লিড পেয়ে যায় ম্যাচের ১২ মিনিটে। এডারসনের কাছ থেকে ফিরে আসা বলে টাচ করে জালের দেখা পেয়ে যান রদ্রিগো। এক গোল খেয়ে ডিফেন্সিভ খেলা শুরু করে রিয়াল, সেই সুযোগে চাপ তৈরি করে স্বাগতিক দল।

ইতিহাদে রদ্রিগোর গোলটা বাদ দিলে খেলেছে কেবল ম্যানচেস্টারের ক্লাবটিই। পুরো ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রিয়াল মাদ্রিদকে সব সময়ই চাপে রেখেছে তারা, বেশি চাপটা গেছে বোধহয় আন্দ্রে লুনিনের ওপর দিয়েই। তার বিপক্ষে একের পর এক আক্রমণ সাজানো সিটি দ্বিতীয়ার্ধে সমতায় ফেরে কেভিন ডি ব্রুইনের গোলে। জেরেমি ডকু পাস দেন ডি বক্সের ভেতরে। রুডিগার বলটা ঠিকঠাক ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন। সেই বল পেয়ে যান ডি ব্রুইন। লুনিনের মাথার উপর দিয়ে লক্ষ্যভেদ করেন তিনি।

৯০ মিনিট শেষে ম্যাচের স্কোরলাইন ছিল ১-১। ফলে অতিরিক্ত সময়ে গড়ায় খেলা। অতিরিক্ত সময়ের খেলায় খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা। এ সময় প্রতিপক্ষ শিবিরে চাপ তৈরি করে তারা। পাল্টা জবাব দিচ্ছিলেন সিটির প্লেয়াররাও। কিন্তু গোলের দেখা পাচ্ছিল না কেউই। ফলে টাইব্রেকারে গড়ায় ম্যাচের ভাগ্য।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, Bangladesherkhela.com এর দায়ভার নেবে না।