ঢাকাMonday , 6 May 2024
  1. world cup cricket t20
  2. অলিম্পিক এসোসিয়েশন
  3. অ্যাথলেটিক
  4. আইপিএল
  5. আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আরচারি
  8. এশিয়া কাপ
  9. এশিয়ান গেমস
  10. এসএ গেমস
  11. কমন ওয়েলথ গেমস
  12. কাবাডি
  13. কুস্তি
  14. ক্রিকেট
  15. টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন আবাহনী

Sahab Uddin
May 6, 2024 10:46 pm
Link Copied!

ডিপিএলের শিরোপা আবাহনী আগেই নিশ্চিত করেছিল। বাকি ছিল একটা রেকর্ডের হাতছানি। শেষ ম্যাচে সেটাও অর্জিত হলো। ডিপিএল লিস্ট ‘এ’ টুর্নামেন্টের মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম দল হিসেবে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হলো আবাহনী। ‘ডিপিএলের রাজা’ এনামুল হক জুনিয়রের সেঞ্চুরিতে ভর করে শেষ ম্যাচে শাইনপুকুরকে হারিয়েছে টানা দুইবারের চ্যাম্পিয়নরা।

সোমবার (৬ মে) মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে ডিপিএলের শেষদিনে শাইনপুকুরকে ৪ উইকেটে হারিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আবাহনী লিমিটেড। এদিন জয়ের জন্য আবাহনীকে ২৩৫ রানের লক্ষ্য দেয় শাইনপুকুর। সেই লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো না হলেও এনামুল হক জুনিয়রের লিস্ট ‘এ’ ক্যারিয়ারের ২০তম সেঞ্চুরিতে জয় নিশ্চিত হয় আবাহনীর। ডিপিএলে ১৬ ম্যাচ খেলে সব কয়টিতেই জয় পেয়েছে আবাহনী।

প্রিমিয়ার লিগে এটি আবাহনীর রেকর্ড ২৩তম শিরোপা। দিনের আরেক ম্যাচে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ৫৩ রানের জয়ে রানারআপ হয়েছে আবাহনীর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডান। দিন আগে ব্যাট করে ৪৭.৩ ওভারে মাত্র ১৭৬ রানে অলআউট হয়ে যায় মোহামেডান। স্বল্প রান তাড়া করতে গিয়ে মোহামেডান অলআউট হয় ১৭৬ রানে।

আবাহনী-শাইনপুকুর ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে অমিত হাসান ও খালিদ হাসানের অর্ধশতকে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৩৪ রান সংগ্রহ করে শাইনপুকুর। ১১৬ বলে ৭৭ রান করেন অমিত। খালিদ করেন ৫৮ রান।

জবাবে দলীয় ৩০ রানের মধ্যে নাঈম শেখ ও সাব্বির হোসেনকে হারায় আবাহনী। তৃতীয় উইকেট জুটিতে মাজহারুল ইসলাম সাগরকে নিয়ে ৬৫ রানের জুটি গড়েন বিজয়। ১০০ রান পূর্ণ হওয়ার আগেই সাগর বিদায় নিলে অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেনের সঙ্গে আরেকটি জুটি গড়েন বিজয়। এই জুটিতে ১৫০ পূর্ণ হয় আবাহনীর। এরই মধ্যে অর্ধশতক পূর্ন করেন বিজয়।

তবে দলীয় ১৫৮ রানে ২৯ রান করা মোসাদ্দেকও বিদায় নেন। এরপর নাহিদুল ও রাকিব হাসানকে নিয়ে ২০০’র দিকে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন বিজয়। কিন্তু এই দুজন বিদায় নেন পরপর।

এরপরও আপন গতিতে খেলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন বিজয়। এটি লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে তার ২০তম সেঞ্চুরি। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সেঞ্চুরি সংখ্যায় দেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে বিজয়। ২২ সেঞ্চুরি নিয়ে সবার ওপরে তামিম ইকবাল।

শেষ পর্যন্ত দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন বিজয়। ১২০ বলে ৭টি চার ও ৪টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন এই উইকেটকিপার-ব্যাটার। দিনের আরেক ম্যাচে মোহামেডান জয় পেয়েছে বোলারদের নৈপুণ্যে। ডিপিএলে ১৬ ম্যাচে এটি মোহামেডানের ১২তম জয়।

এদিন মোহামেডানকে জয় এনে দিয়েছেন স্পিনাররা। ৯ ওভারে ২৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট শিকার করেছেন নাঈম হাসান। এছাড়া ২টি করে উইকেট শিকার করেছেন নাসুম আহমেদ ও মুশফিক হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। এর আগে মোহামেডানের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রানও করেছেন মিরাজ। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের কারণে ম্যাচসেরাও হয়েছেন তিনি।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, Bangladesherkhela.com এর দায়ভার নেবে না।